জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছে থাইল্যান্ড

ব্যাংককে বিক্ষোভ সমাবেশ প্রতিহত করতে জরুরি অবস্থান ঘোষণা করেছে থাই সরকার। এছাড়াও বড় ধরণের জনসমাবেশের নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। খবর বিবিসির। 

পুলিশের পক্ষ থেকে টেলিভিশনে এক ঘোষণায় বলা হয়েছে, বিশাল জনসমাবেশের আয়োজনে ব্যাংককে বেআইনি ভাবে অনেক লোকজনকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। শান্তি ও শৃঙ্খলা বজায় রাখতে জরুরি অবস্থান জারি প্রয়োজন ছিলও দেশের নিরাপত্তার জন্য। থাই রাজা মহা ভাজিরালংকর্নের দেশে ফেরাকে কেন্দ্র করেই সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল থাইল্যান্ড। 

বুধবার (১৪ অক্টোবর) ব্যাংককে থাই রাজার গাড়িবহরকে উদ্দেশ্য করে বিক্ষোভ শুরু করে আন্দোলনকারীরা। বিরোধীরা রাজনৈতিক সংস্কার এবং জিরালংকর্নের ক্ষমতা কমানোর দাবি জানিয়েছেন। এছাড়াও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী প্রায়ুথ চান ওচারও পদত্যাগ চান আন্দোলনকারীরা।

রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের ঘোষণায় বলা হয়েছে যে, বিক্ষোভকারীরা বিশৃঙ্খলা তৈরি করছে এবং জনগণের শান্তি নষ্ট করছে।

বৃহস্পতিবার (১৫ অক্টোবর) সকাল থেকেই জরুরি অবস্থা ঘোষণার পর থেকেই আন্দোলনকারীদের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সামনে থেকে সরিয়ে দেয় দাঙ্গা পুলিশ।