নাজমুল হোসেন শান্তর তাণ্ডবে পুড়ছিল ফরচুন বরিশালের বোলাররা। ২২ গজে রীতিমত ভুগতে থাকেন তাসকিন, সুমন, রাব্বীরা।
ছক্কা বৃষ্টিতে ৫২ বলে শান্ত তুলে নেন সেঞ্চুরি। ঝড় তুলেছেন আনিসুল ইসলাম ইমন, রনি তালুকদাররাও। তবে শেষটা রাঙিয়েছেন পেসার রাব্বী। শেষ ওভারে হ্যাটট্রিকসহ ৪ উইকেট নিয়ে বরিশালকে কিছুটা হলেও আনন্দে ভাসিয়েছেন রাব্বী।
তবে রাজশাহীর নিজেদের সংগ্রহ নিয়ে গেছেন চূঁড়ায়। টস হেরে ব্যাটিং করতে নেমে টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ ২২০ রান তুলেছে রাজশাহী।
রাব্বী অন্য সবার মতো বোলিংয়ে ছিলেন বিবর্ণ। প্রথম ৩ ওভারে খরচ করেন ৩৯ রান। বড় কিছুর আশা ছিল না তার কাছ থেকেও। তবে সুযোগটা কাজে লাগান ঠিকঠাকভাবেই। প্রথম বলে নুরুল হাসানকে লং অফে তালুবন্দি করান ডানহাতি পেসার। পরের বলে সেঞ্চুরিয়ান শান্ত ১০৯ রানে ক্যাচ দেন কভারে। হ্যাটট্রিক বলে ফরহাদ রেজার শট ছিল এলোমেলো। বল ব্যাটে লেগে ভেসে যায় লং অফে।
সাইফ উদ্দিনের কাছে চতুর্থ বলে বাউন্ডারি হজম করলে পঞ্চম বলে নেন তার উইকেট। রাব্বীকে উড়াতে গিয়ে সাইফ উদ্দিন লং অনে ক্যাচ দেন। শেষ বলে অবশ্য ফজলে মাহমুদ তাকে সীমানার বাইরে পাঠান খুব সহজে।
রান বন্যার ম্যাচে ৪৯ রানে ৪ উইকেট পেয়েছেন রাব্বী। ৪৩ রানে ২ উইকেট পেয়েছেন সুমন খান।